নড়াইল পৌরসভা নির্বাচনে কে হচ্ছেন পৌর মেয়র,বিচলিত পৌরবাসি,দিব কাকে আমার ভোট
মো:রফিকুল ইসলাম,নড়াইলঃ
নড়াইল পৌরসভা নির্বাচনে বিচলিত ভোটারগণ,কাকে ভোট দিয়ে মেয়র নির্বাচিত করবো,এমন কানাঘোষা তেই ব্যস্ত পৌরবাসি।
নড়াইল পৌর নির্বাচনে,নির্বাচনি আমেজ বা নির্বাচনি আনন্দো এমন কিছুই নজরে পড়ছে না।
পাড়া মহল্লায়,মোড়ে মোড়ে,রাস্তাঘাটে,চায়ের দোকানে এমন কথা বার্তা কানাঘুষা সোনা যাচ্ছে,কাকে ভোট দিলে নড়াইল পৌরসভার উন্নয়ন হবে তথা সাধারণ জনগণের বিপদে আপদে সুখ দুখে,পাসে থাকবে এমন চিন্তাধারর মদ্ধে ভোটারগণ।
নড়াইল পৌরসভা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের নৌকা প্রতিক নিয়ে ভোটের মাঠে লড়ছেন,মহিলা নেত্রী আনজুমান আরা,বিএপি প্রার্থী ধানের শিষ প্রতিক নিয়ে ভোটের মাঠে লড়ছেন,জুলফিকার আলি মন্ডল ও স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়ে ভোটের মাঠে লড়ছেন,সর্দার আলমগীর হোসেন।
ভোটের মাঠে ত্রিমূখী প্রার্থী পৌরবাসী কাকে তার মুল্যবান ভোট দিয়ে পৌর মেয়র নির্বাচিত করবে এমটাই সবার মুখে মুখে গুনজনে গুনজনে মুখরিত।
নড়াইল পৌরসভা নির্বাচনে কোন ভোটের আমেজ চোঁখে পড়ছে না,জনমনে নেই কোন উৎফুল্ল,মনে হচ্ছে শোকাহত নড়াইল পৌরবাসী।
এদিকে,নড়াইল পৌর মেয়র প্রায়ত জাহাঙ্গীর বিশ্বাসের মৃত্যুতে পৌরবাসি সহ নড়াইল জেলা বাসি গভির শোকাহত।
জনমনে গুনজন জাহাঙ্গীর বিশ্বাস বেচে থাকলে ভোটের মাঠ থাকতো চাঙ্গা,ভোটারদের মুখে বইতো ছন্দের হাসি,আনন্দোঘন পরিবেশে চলতো ভোটের মাঠ।
জাহাঙ্গীর বিশ্বাসের অকাল মৃত্যুতে পৌরবাসি আজ ক্রান্ত,এমনটাই দেখা দিয়েছে,নড়াইল পৌরসভা নির্বাচনে।
নাম পরিচয় জানাতে অনিচ্ছুক একাধীক ব্যক্তী চোঁখে জল নিয়ে কান্নজনীত কণ্ঠে জানান,ভালোবাসার মানুষ সবাই হয় না,সবাই সবাই কে ভালোবাসে না,ভালোবাসার মানুষ আমাদের ছেড়ে চলে গেছে,আমরা এখন কাকে ভোট দিব কে আমাদের বিপদের কথা সুনে ছুটে আসবে,কে নিবে আমাদের খবর।
জাহাঙ্গীর বিশ্বাস গরিব অসহাদের বন্ধু,শ্রমিক দিনমুজুরদের কান্ডারী,অন্যয়ের প্রতিবাদি ব্যক্তী ছিলেন,নড়াইল পৌরসভার উন্নয়নের কান্ডারী হিসাবে পরিচিত ছিলেন।
জাহাঙ্গীর বিশ্বাসের মিছিল মিটিংএ ছিল জনশ্রোত আর সেটা চোঁখে পড়ছে না,জাহাঙ্গীর বিশ্বাসের স্ত্রী হুরজাহান বেগম কে মনোনয়ন নৌকা প্রতিক দিলে নড়াইল পৌরবাসি চমক দেখিয়ে দিত এবং ভোটের মাঠ থাকতো চাঙ্গা এমটাই জানান পৌরবাসি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।